• ঝুমার কিতকিত খেলা ও ঘর কেনবার স্বপ্ন


    0    201

    October 17, 2017

     

    খেলাধুলোর তো লিঙ্গ আছে৷ সব খেলা কি সবার? না, নয়৷ ফুটবল, ক্রিকেট ইত্যাদি তাবৎ জাতীয় (এবং আন্তর্জাতিক) খেলাগুলি তো সেই ছেলেদেরই৷ (সে উইম্বলডন-এর বদান্যতায় নাভ্রাতিলোভা, স্টেফি, কি সানিয়াকে না ভুললেও খেলাধুলোর সাম্রাজ্যে অনুপাতটি বড়ই নগণ্য৷)

    দুধু-ভাতু করে দেশের আনাচে-কানাচে হয়ত মেয়েদের হকি কিংবা কাবাডির টুর্নামেন্ট দেখা যায়, কালেভদ্রে, এই তো কালই দেখলাম মেয়েদের কাবাডি বিশ্বকাপে(কোথায় হল? কবে হল?) ভারত জয়ী হয়েছে৷ আর সেই জয়ী খেলোয়াড়রা বিশ্বকাপ হাতে কোনো একটা ভারতীয় শহরে অটো রিকশার জন্য অপেক্ষমান৷

    ছোটবেলায় দু’-একটা গুণ্ডা মেয়ে জোর করে দাদা বা ভাইয়ের বন্ধুদের সাথে দমাদম ফুটবল পেটাল, লোকে সর্বসম্মতিক্রমে নিদান দিল—ও তো মেয়ে নয়, ব্যাটাছেলেকেও হার মানায়৷ সে মেয়ের মা তো যেন চোরের দায়ে ধরা পড়ে থাকে৷ আর সুযোগ পেলেই ধিঙ্গি মেয়েটাকে কিল, চড়, ঘুসি, গালাগাল(ফুটবল খেলতে না পারার আপশোষ মিটিয়ে নেয় প্রাণভরে!!)।

    সুতরাং কিতকিত খেলা—মেয়েদের৷ ছোট ছোট মেয়েরা পুতুল নিয়ে রান্নাবাড়ি খেলে, পুতুলটির বিয়ে দেয়, শ্বশুরবাড়ি পাঠায়৷ এ একরকম৷ আবার উঠোনে বা মাটিতে বা গ্রামে যে ‘গ্রামসড়ক যোজনা’-র পাকা রাস্তা চলে গেছে নানান বাঁক নিয়ে, সেখানে হিসেব মত ঘর কেটে কিশোরী বয়স পর্যন্ত বাপের বাড়িতে টিকতে পারলে(বিয়ে বা উড়ো খই গোবিন্দায় নমঃ যাই বলুন, তার থেকে রেহাই পেলে)—মেয়েরা কিতকিত খেলে৷

    নিজের ইজেরে লুকিয়ে রাখা চ্যাপ্টা, ধারমারা, কলসীর কানার টুকরোটি বের করে চুকুস করে একটা চুমু খেয়ে অভিষ্ট ঘরটিকে লক্ষ করে ছুঁড়ে দেয়৷ তারপর চুউউ কিতকিত কিতকিত বলতে বলতে একদমে সেখানে পৌঁছতে হয়৷ খেলার নিয়মমাফিক, দমের বাহাদুরি থাকলে সব ঘর ঘুরে তবে সে যোগ্যতার পুরস্কার হিসেবে ঘর কিনতে পায়৷ ঘর কেনা হয়ে যাবার পর সেই ঘরের একচ্ছত্র অধিকারীটি, বাকী অপেক্ষাকৃত ‘কমা’ খেলুড়েদের নিজের ঘরের একটু অংশ দয়া পরবশ হয়ে(অবশ্যই আত্মতৃপ্তি সমেত) ছেড়ে দেয়, জনসাধারণের ব্যবহারযোগ্য স্পেস হিসেবে৷ খুব দক্ষ খেলোয়াড় একাধিক ঘর কেনে৷ তার মর্যাদাও বাড়ে৷ অন্যান্য ‘কমা’ খেলোয়াড়দের ওই ঘরের সামান্য অংশ দাগ দিয়ে, সে ব্যবহার করতে দেবে বা দেবে না, এটা সম্পূর্ণ তার মর্জিনির্ভর৷ মজা হল, স্পেসটা সে দেবেই, নয়ত একে একে অতগুলো ঘর ব্লক হতে থাকলে বাকিরা যে আর খেলতেই পারবে না অর্থাৎ খেলাটাই চালিয়ে যাওয়া যাবে না! আর তারও বারবার জিতে গিয়ে আত্মশ্লাঘাকে তৃপ্ত করার আয়োজনটাই মাটি হয়ে যাবে৷ ফলে সমাজের চিরন্তন ধ্রুব পদ সেই class division বা হায়ারার্কির মতই এখানেও ঠিক তেমনি একটা সিস্টেম চলতে থাকে—

    ‘খেল খেল মে...’

    ভাবছিলাম, মেয়েদের বিয়ে বিয়ে খেলাটাও ঠিক এই কিতকিত খেলাটার extension নয় কি? মনে মনে মিলগুলো খুঁজছিলাম৷

    আমাদের এই কেষ্টপুরের বাড়িতে (আমার বাপের বাড়ি) যে ঠিকে কাজ করে, তার নাম ঝুমা৷ এই যে কদিন হল আমি অপারেশন হয়ে এখানে আছি, এই ১৭/১৮ দিনে তার সাথে আমার বেশ একটা সখ্যতা হয়েছে৷ (ও যদি আমার মায়ের সংসারের কাজের লোক না হয়ে আমার সংসারের হত, তাহলে ওর সাথে এই সখ্যতা হওয়া এতটা সহজ ও স্বাভাবিক ছিল কিনা, বলা মুশকিল৷ কারণ তখন ওর আর আমার terms and conditions বদলে যেত৷) ওকে আমি ‘আপনি’, ‘আজ্ঞে’ করব না৷ অস্বাভাবিক ঠেকবে৷ সত্য যা, তাই থাকুক৷ ঝুমার প্রতি প্রাথমিক আকৃষ্ট হই ওর কথার গোছ আর আত্মসম্মানবোধ দেখে৷ কারণ এই গুণ দুটির অনেক শিক্ষিত (!) মহিলার মধ্যেও বড় অভাব দেখেছি৷

    টলিউড, বলিউডকে আর কি দোষ দেব৷ আমাদের মেয়েদের জীবনে তেমন ‘অন্যরকম’ off-beat cinema plot আর কই?

    ছোটবেলাতেই মা মারা যায় কোলের ভাইটিকে রেখে৷ তার ক’বছর পর বাবাও৷ তখন ঝুমা ক্লাস সেভেনে পড়ে, আর ভাইটা হবে বড়জোর ৮/৯ বছর৷ সম্বল বলতে বুড়ি ঠাকুমা৷ পড়াশুনো লাটে উঠল৷ ঝুমা রাস্তায় নামল বাড়ি বাড়ি ঠিকের কাজ করতে৷

    কিতকিত খেলা শুরু—

    একদিন ঠাকুমাও চলে গেল৷ ছোটভাইটাকে লেখাপড়া শিখিয়ে ‘ভদ্রলোক’ বানাবে এই ছিল ঝুমার পণ৷ সেই ‘ভদ্রলোক’ ভাইয়ের ঝুমা বিয়ে দিল কিন্তু কিছুদিনের মধ্যেই বউয়ের প্ররোচনায় (এটুকু মিথ্যে না বললে ও যায় কোথায় বলুন? এই মিথ্যেটুকু আঁকড়েই ও ভালবাসায় আজও বিশ্বাস করে)পা দিল দিদির গায়ে হাত তুলে৷ ব্যাস্৷ ঝুমা আর ঝুমার ভাইয়ের বিচ্ছেদ হয়ে গেল৷ সিনেমার মাঝামাঝি দেখা যাবে, সেই বউ তার স্বামীকে অর্থাৎ ঝুমার ভাইকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয় যখন ভাই প্রবল অসুস্থ৷ ঝুমাই ওই সিনে ভাইকে নিজের কাছে এনে তোলে, সেবা যত্ন, শুশ্রূষা করে, কিন্তু ভাইটাও মারা যায়৷ কি পরিচালক, মাইরি! মানুষ না পাথর!!

    ততদিনে অবশ্য ঝুমার বিয়ে হয়েছে৷ ঝুমা সেই বাড়ি বাড়ি কাজ করে টাকা জমিয়ে ওর বিয়ের পণ হিসেবে ওর বরকে একটা সোনার আংটি গড়িয়ে দেয় (এখানে কিন্তু জোর হাততালি পড়বে!)। ঝুমাদের অভাব-অনটনেও প্রেম জাগে, শরীর জাগে৷ দুই মেয়ে ও এক ছেলে, এই তিন সন্তান ঝুমার৷ ততদিনে সেই ‘আংটি’ বেচে, ঝুমার বর নায়ক থেকে খলনায়ক হয়ে উঠেছে৷ রাতদিন লাথি, ঝাঁটা, গালি, খিস্তি! ঝুমার ভাষায়, ‘ধিৎকার লেগে গেল দিদি, বেরিয়ে এলাম রাস্তায়৷ চাই না আমার স্বামীর বাড়ি, ঘর-দোর, টাকা পয়সা৷ গতর আছে, লোকের বাড়ি খেটেই যাব৷ তিনটে বাচ্চাকেও পালবো আমিই৷” একদিন বলছিল, ‘জানেন, আমার কিছু চাহিদা ছিল না বরের কাছে, যে আমার শাড়ি চাই, সাজ-গোজের স্নো-পাওডার, বেড়াতে যাওয়া, এসব কিছু না৷ এমনকি ওকে বসিয়ে আমি নিজে খেটে খাওয়াতেও রাজি ছিলাম৷ কিন্তু প্রতিদিন মার-ধোর, ঝগড়া, খিস্তি, এ আমার পোষায় না৷ তাই সব ছেড়ে বেরিয়ে এসেছি দিদি৷’

    ঝুমারাও তো চুমু খেয়েই কিতকিতের গুটি ফেলে, কিন্তু পাক শেষ হয় না, পাকে পাকে শুধু বাঁধা পড়ে, তাদের ঘর কেনবার স্বপ্ন৷

    চুউউ কিতকিত কিতকিত... ঝুমা দম ফেলেনি৷ দুই মেয়েকে মাধ্যমিক পাশ করিয়েছে৷ মোটামুটি খেতে-পরতে পাওয়া ঘরে বিয়ে দিয়েছে৷ সামাজিক সম্মানটা ওর কাছে ভীষণ জরুরী৷ আমায় বলেছে, ‘দিদি, ওই হাজার ব্যাটা-ছেলে চাটা মেয়ে আমি নই৷ আর আমার মেয়েদেরও যেন কেউ আঙুল তুলে কথা বলতে না পারে, তাই ওদের সকাল সকাল বিয়ে দিয়ে দিলাম৷’ সোজাসাপটা বোঝাপড়া ওর, জীবনের সাথে৷ কিন্তু ছেলেটার এখনও কোনো হিল্লে হয়নি৷ ইতিমধ্যে একবার নাকি বেজায় অসুখে পড়ল৷ ঝুমার ছোট মেয়ে ভাইকে এনে নিজের কাছে রাখল৷ ঝুমাও তো যে সে মেয়ে (ছেলে) না৷ বলল, ‘যদি ব্যবস্থাটা পাকা করতে হয় তাহলে একটা শর্ত৷ আমি আমাদের মা-ব্যাটার ঘরটা ছেড়ে দিচ্ছি৷ কিন্তু এই ঘরের ৫০০০ টাকা ভাড়া আমি দেব৷ আর তোরা মেয়ে-জামাই সংসারটা চালাবি৷ আমরা মা-ব্যাটা থাকব৷ ছেলেও তোদের কাজে হাত লাগাবে৷ যদি রাজি থাকিস তো থাকব৷’ তাই আছে৷ ঠিকে আর রান্না মিলিয়ে মোট ৮/৯টা বাড়ির কাজ ওর৷ সাকুল্যে পায় ৭,৪০০ টাকা৷ তারই প্রায় তিন ভাগের এক ভাগ ও ঘর ভাড়া দেয়৷ ঘর, সেই চু কিতকিত খেলার ঘর!! আমার এই অপারেশন হয়ে ফিরে এ বাড়িতে যে ঘরটি নির্দিষ্ট হয়েছে ইদানিং, তো সেদিন ঝাড়ু দিতে এসে ধপাস্ করে বসে পড়ে বলল, ‘আমার একটাই শখ গো৷ আমার পাঁচ বছরের নাতনীর জন্য রোজ কুড়ি টাকার টিফিন কিনি৷ তাতে আমার মাসে আরও লাগে ৫০০ মতন৷ আর আমার তো অন্য শখ নেই৷ মোবাইল নেই, সিনেমা, থিয়েটার, শাড়ি, কাপড়ও আমার কিছু লাগে না৷ আমার এই তিন টাকার গুড়াকু কিনলেই চারদিন দাঁত মাজা হয়৷ আর এবাড়ি ওবাড়ি কাজের ফাঁকে দোকানে এক কাপ চা আর একটা বিস্কুট খাই দম নেবার জন্য৷ ব্যস্৷’

    ঝুমা জানে না, শুনতে শুনতে লজ্জায় কুঁকড়ে যাচ্ছিলাম৷ একটা সরকারী অনুদানভুক্ত ইস্কুলের দিদিমনি আমি৷ আমার নিজেকে ওর কাছে কি দরিদ্র লাগছিল৷

    আর একদিন কাপড় কাচতে ঢোকবার আগে আমার বাবার কি একটা কথায় সূত্র ধরে বলল, ‘মেসোমশাই, সম্মানটা না আমার একটু বেশি৷ ওইটাতে আঘাত লেগে গেলে আমি সইতে পারব না বলেই এমন কোনো কাজ করি না বা কাজে ফাঁক রাখি না, যাতে সেই আঘাতটুকু না লাগে৷’ চেয়ে দেখলাম বাবা ওর দিকে প্রশংসাসূচক দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে৷ সেদিন আর থাকতে পারিনি৷ বললাম, ‘তোমাকে শ্রদ্ধা করি৷ যেমন মাদার টেরিজা, নামটা শুনেছ নিশ্চয়ই, সেরকম মর্যাদায় তোমায় দেখি৷’

    আমার চেনাদের মধ্যে আমার আত্মীয়-অনাত্মীয়, অনেক ডিগ্রিধারী, বিপুল প্রতিপত্তিশালী মহিলারা আছেন, আর আমার মনে নিভৃতে চেনা-অচেনা মহিলাদের সারি, যাদের আমি বিনত শ্রদ্ধা জানাই, ভালবাসি, মুগ্ধ হই, আকৃষ্ট হই৷ তাদের মাঝে যুক্ত হয়েছে সম্প্রতি একজন, যার নাম—ঝুমা৷

    দম ফেলবার ফুরসৎ না পাওয়া জীবনটা ভরাট করে যে বিরাট শূন্যতাটা রয়েছে ঝুমার, ওর শাঁখাপলা পরা হাত আর সিঁথি ফাঁক করা সিঁদুরের অভ্যস্ত উপস্থিতি—তা কি মাঝে মাঝে সোচ্চার হয় না এই অন্যায় অনুপস্থিতিটুকুর বিরুদ্ধে? হয় বৈকি৷ ও মানুষ শুধু নয়, ও যে মেয়েমানুষ৷ আমার মত৷ আরও অনেকের মতন৷ স্বামীর ঘর করতে না পারার গঞ্জনা ওর রোজদিনের সকাল বিকেলের টাইটল সং কেউ না কেউ গাইছেই৷ তাতে তো ওর কান দিলে চলে না৷ ভেতরের অব্যক্ত যন্ত্রণাগুলো, অপমানগুলো, মারগুলো, না পাওয়া, বঞ্চনাগুলো নিশ্চয়ই সোচ্চার হতে চায়, নিজেদেরই জ্বালিয়ে পুড়িয়ে দিতে চায় অনেক কিছু, এই জ্বালা-পোড়ার আগুনে৷ কিন্তু তাই কি হয়৷ এত কিছুর পরও ‘যা ইচ্ছে তাই’ করার অনুমতি ঝুমা নিজেকে দেয় না, ঠাকুর দেবতাদের প্রতি ওর ঠিক কি মনোভাব, সঠিক বুঝতে পারি না৷ শঙ্খ ঘোষের “হাতেই কোন ভুল ছিল কি তবে—” তো ওর জানা নেই, কিন্তু ওর এতগুলো দুঃখের সাথে এই সহজ বনিবনা দেখলে মনে হয়, ও এই অনুভবেই ঋদ্ধ৷ সম্প্রতি মা-বাবার কাছে ‘অনুকূল ঠাকুর’-‘সৎসঙ্গ’ এই আশ্রয়ে নিজেকে সঁপেছে৷ মা বাবা নিজেদের বিশ্বাসটুকু ওর মধ্যে চারিয়ে দিয়েছেন, ওকে সন্তানস্নেহে কাছে টেনে৷ ও এভাবেও যদি বেঁচে যায়, বেঁচে যাক৷ বেঁচে থাক৷

    ঝুমার যখন রাস্তায়, মাঠে-ঘাটে দাগ কেটে কিতকিত খেলার বয়স, তখন থেকে ঝুমা একটা লম্বা দম নিয়ে কিতকিত কিতকিত খেলতে খেলতে, লড়তে লড়তে, একবারও দম না ছেড়ে, খেলার পাক শেষ না হওয়া বেআক্কেলে খেলাটা খেলেই যাচ্ছে—জীবন একে একে মা, বাবা, ঠাকুমা, ভাই এরকম ‘আমার যারা নিজের ছিল’ সবাইকে কেড়ে নিয়েও ওকে দম ফেলাতে পারেনি৷ ও ‘চুউউ কিতকিত’ বলতে বলতে স্বামীর ঘরের ‘সুখ’ ছেড়ে পথে নেমে, ছেলে-মেয়ে মানুষ করে, বিয়ে দিয়ে—শেষে ৫০০০ টাকা ভাড়া দিয়ে একটা ঘর (যা ওর আত্মমর্যাদার ঠিকানা, ওর রোজগারের টাকায় কেনা) জিতেছে, কিন্তু দম ও এখনও ফেলেনি৷ ও ফ্লাইং শিখ মিলখা সিং-এর মতন, দড়ি ছুঁয়ে ফেলেও, নিজেকে সর্বতোভাবে প্রমাণ করেও যারা তারপরও ছুটতে থাকে—কিতকিত কিতকিত বলতে থাকে—জীবনের সাথে ওদের এমনটাই হিসেব নিকেশ প্রতিটা রাত অক্লান্ত পরিশ্রমের পর ওর পুরস্কার থাকে বৈকি—একটা তৃপ্তির ঘুম—রাতভোর নিশ্ছিদ্র—এক ঘুমেই সকাল৷ প্রতিটি সকাল, প্রতিটি নতুন দিন স্বীকার করে এক নতুন চ্যালেঞ্জ নিয়ে, কিতকিত কিতকিত—‘তাহ্!’ ও বলবেই না!

     
     



    Tags
     


    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    You may use these HTML tags and attributes: <a href="" title=""> <abbr title=""> <acronym title=""> <b> <blockquote cite=""> <cite> <code> <del datetime=""> <em> <i> <q cite=""> <s> <strike> <strong>

     



    তথ্য নীতি | Privacy policy

 
Website © and ® by Ebong Alap / এবং আলাপ, 2013-24 | PRIVACY POLICY
Web design & development: Pixel Poetics