• ধর্মান্ধতা ও হিংসার দিনলিপি : ২০১৪-২০১৭


    0    131

    January 26, 2018

     

    পুনেতে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মীকে পিটিয়ে হত্যা | জুন ২০১৪, মহারাষ্ট্র 

    রাত ন’টার কিছু পরে তথ্যপ্রযুক্তি কর্মী মহসিন শেখ দাঙ্গাবাজদের হাতে নিহত হন। সেই সময়ে ফেসবুকে ছত্রপতি শিবাজি এবং বালাসাহেব ঠাকরেকে নিয়ে কোনো ‘আপত্তিজনক’ পোস্টকে পুনে শহরে অশান্তির সৃষ্টি হয়। সেই সময়ে হিন্দু রাষ্ট্র সেনার নেতা ধনঞ্জয় দেশাইয়ের উস্কানিমূলক ভাষণ দাঙ্গাপরিস্থিতি সৃষ্টি করে এবং সেই প্ররোচনারই শিকার হন মহসিন। পুলিশ দেশাইসহ একুশজন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করে। ২০১৫ সালের মার্চ মাসে ধনঞ্জয় দেশাইয়ের জামিন নাকচ হলেও ২০১৬ সালের এপ্রিল থেকে জুন মাসের মধ্যে ১১ জন অভিযুক্ত জামিন পেয়ে যায়। আরও তিনজন অভিযুক্ত জামিন পায় ২০১৭ সালের জানুয়ারি মাসে। ২০১৭ সালের জুনে, সরকারপক্ষের উকিল উজ্জ্বল নিকম এই মামলা থেকে অব্যাহতি নেন।

    মহম্মদ আখলাককে পিটিয়ে হত্যা । সেপ্টেম্বর ২০১৫, উত্তরপ্রদেশ 

    বাড়িতে গোমাংস আছে, এই সন্দেহে দাদরির বাসিন্দা, পেশায় কৃষক, মহম্মদ আখলাক ও তাঁর ছেলে দানিশকে তাঁদের ঘর থেকে বার করে এনে নির্মমভাবে মারধর করা হয়। সেই সপ্তাহের গোড়ায় এলাকার একটি বাছুর নিরুদ্দেশ হয়ে যায় এবং আখলাকের পরিবারকে সেই বাছুরের হত্যার জন্য দায়ী করা হয়। আখলাকের বাড়ির ফ্রিজ থেকে কিছু মাংস পাওয়া যায়, যা সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ কোন প্রাণীর মাংস তদন্ত করে দেখার জন্য ফরেন্সিক পরীক্ষায় পাঠায়, যা থেকে পুলিশের তদন্তের অভিমুখ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া যায়। ১৯ জনের বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করা হয়। তাদের মধ্যে একজন মারা যায়, এবং বাকিরা জামিন পেয়ে যায়। সবচেয়ে অদ্ভুত বিষয় হল, আখলাকের পরিবারের বিরুদ্ধে রাজ্যের গোহত্যাবিরোধী আইনে কেস সাজানো হয়, কিন্তু ফরেন্সিক পরীক্ষায় যখন প্রমাণিত হয় যে ওই মাংস বিফ নয়, তখন পুলিশ সেই মামলা প্রত্যাহার করতে বাধ্য হয়।

    গরুর শবদেহ নিয়ে যাওয়ার জন্য এক কাশ্মীরিকে পুড়িয়ে হত্যা । অক্টোবর ২০১৫, জম্মু ও কাশ্মীর 

    জম্মুর উধমপুরের জাহিদ আহমেদ ভাট বিষক্রিয়ায় মৃত গরুর শব নিয়ে যাওয়ার সময়, স্বঘোষিত গোরক্ষকদের আক্রমণের মুখে পড়েন। গোরক্ষকরা তাঁর দিকে পেট্রোল বোম ছোঁড়ে। ১০ দিন ধরে মৃত্যুর সাথে লড়াই করার পর আহমেদ ভাট মারা যান। এই মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে মানুষ পথে নামলে কারফিউ জারি করা হয়। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মেহবুবা মুফতি ঘৃণার রাজনীতির নিন্দা করে বিবৃতি দিতে বাধ্য হন।

    গবাদিপশু নিয়ে যাওয়ার ‘অপরাধে’ যুবককে পিটিয়ে হত্যা । অক্টোবর ২০১৫, হিমাচল প্রদেশ 

    হিমাচল প্রদেশের সাহারানে কুড়ি বছরের মহম্মদ নোমান ও তাঁর তিন বন্ধুকে গবাদিপশু নিয়ে যাওয়ার জন্য নির্মমভাবে বেধড়ক মারধোর করা হয়। নোমান মারা যান, তাঁর বন্ধুরা গুরুতর আহত হন। পিটিয়ে মারার অপরাধে ১২ জন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করার পাশাপাশি নোমানের বন্ধুদের বিরুদ্ধেও প্রিভেনশান অফ ক্রুয়েলটি টু অ্যানিমালস অ্যাক্টে মামলা রুজু করা হয়।

    গোরক্ষার নামে খুন করে গাছে ঝুলিয়ে হল ঝাড়খণ্ডে | মার্চ ২০১৬, ঝাড়খণ্ড 

    ঝাড়খণ্ডের লাতেহার জেলার ৩৫ বছরের মহম্মদ মজলুম এবং তাঁর ১২ বছরের ছেলে ইনায়াত খান ছাতরা জেলার মেলায় গবাদিপশু নিয়ে যাওয়ার সময় গোরক্ষাবাহিনির আক্রমণের মুখে পড়েন। পুলিশের বয়ান অনুযায়ী সেই দল তাঁদের গবাদিপশু ও টাকাপয়সা লুট করার পর খুন করে গাছে ঝুলিয়ে দেয়।

    মৃত গবাদিপশুর চামড়া সংগ্রহ করার জন্য গুজরাতের উনায় দলিত পরিবারকে প্রকাশ্য দিবালোকে মারধোর | জুন ২০১৬, গুজরাত 

    গুজরাতের উনায় মোটা সমাধিয়ালা গ্রামে মৃত গরুর ছাল ছাড়ানোর ‘অপরাধে’ এক দলিত পরিবারের সাত সদস্যকে নির্মমভাবে মারধোর করা হয়। সেই পরিবারের চারজন সদস্যকে উনাতে নিয়ে এসে, একটি গাড়ির সাথে বেঁধে, অর্ধনগ্ন করে লাঠি ও লোহার রড দিয়ে বেধড়ক মারা হয়। পরবর্তীতে পুলিশ জানায় সেই গরুটি নাকি সিংহের আক্রমণে মারা গেছে। এই ঘটনার প্রতিবাদে গোটা রাজ্যজুড়ে ব্যাপকাকারে প্রতিবাদ কর্মসূচী সংঘটিত হয় এবং দলিত পরিবারের প্রতি অত্যাচারের বিরুদ্ধে সংগঠিত মানুষ আহমেদাবাদ থেকে উনা পর্যন্ত পদযাত্রায় অংশ নেয়।

    গোমাংস নিয়ে যাওয়ার সন্দেহে আক্রমণ দুই ব্যক্তিকে, জোর করে খাওয়ানো হয় গোবর | জুন ২০১৬, হরিয়ানা 

    কুন্দলি-মানেসার-পালওয়াল এক্সপ্রেসওয়েতে গোমাংস নিয়ে যাওয়া হচ্ছে এই সন্দেহে রিজওয়ান ও মুখতিয়ার নামে দুই যুবককে গাড়ি থেকে নামিয়ে এনে প্রবল মারধোর করা হয় এবং গোবর খেতে বাধ্য করা হয়। তাঁদের জোর করে ‘জয় শ্রীরাম’ বলতেও বাধ্য করা হয়। পরে রিজওয়ানকে গ্রেফতার করা হয় এবং গোহত্যা প্রতিরোধ আইনে তাঁর বিরুদ্ধে মামলা রুজু করা হয়।

    গোমাংস নিয়ে যাওয়ার সন্দেহে মধ্যপ্রদেশের মান্দসৌরে দুই মহিলার উপর আক্রমণ | জুলাই ২০১৬, মধ্যপ্রদেশ 

    সালমা মেভাতি এবং শামিম আখতার হুসেন নামে দুই মহিলাকে মধ্যপ্রদেশের মান্দসৌর রেল স্টেশনে একদল লোক প্রবল মারধোর করে। তাঁদের কাছে গোমাংস আছে, এই সন্দেহে নির্মম আক্রমণের মুখে পড়ার পর তাঁদের বিরুদ্ধেই স্থানীয় গোহত্যা প্রতিরোধ আইনে মামলা দায়ের করা হয়। যদিও পরে সেই মাংস মোষের মাংস প্রমাণিত হয়ার পর পুলিশ ওই দুই মহিলাকে সমস্ত অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিতে বাধ্য হয়।

    কিরারি গ্রামে গবাদিপশুর দেহাবশেষ ফেলতে গিয়ে দুই ব্যক্তি আক্রান্ত | সেপ্টেম্বর ২০১৬, উত্তরপ্রদেশ 

    দিল্লীর কাছে, কিরোরি গ্রামে হাফিজ আব্দুল খালিদ এবং আলি হাসান ঈদের সময় স্থানীয় মাদ্রাসায় কুরবানি দেওয়ার পর মোষের দেহাবশেষ ফেলতে যাচ্ছিলেন। সেই সময় তাঁদের প্রায় ২৫ জন স্বঘোষিত ‘গোরক্ষকের’ আক্রমণের মুখে পড়তে হয়। যদিও মাদ্রাসার কাছে ১৮টি মোষের কুরবানির যাবতীয় অনুমতি ছিল। এই ঘটনার পর ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

    রাজস্থানের আলওয়ারে ‘গোরক্ষকদের’ হাতে পেহলু খানের হত্যা | এপ্রিল ২০১৭, রাজস্থান 

    হরিয়ানার নু-এর বাসিন্দা, দুগ্ধ খামারি পেহলু খান ও তাঁর ছেলে ইরশাদ নিজেদের ডেয়ারি ব্যবসার জন্য বেশ কিছু গরু কিনে রাজস্থানের জয়পুর থেকে ফিরছিলেন। আলওয়ারের কাছে প্রায় ২০০ জনের দল তাঁদের পথ আটকায় এবং প্রবল মারধোর করে। পেহলু খান মারা যান এবং ছ’ জন আহত হন। ঘটনার সময় বিপুল সংখ্যায় আক্রমণকারীর উপস্থিতি, মেডিকেল রেকর্ডে কারচুপি, এফআইআর দায়ের করার ক্ষেত্রে একাধিক গাফিলতি, ঘটনাস্থল থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে পুলিশ থাকা সত্ত্বেও আক্রমণকারীদের আটকানোর কোনো চেষ্টা না করা—এরকম একাধিক ঘটনা হত্যাকারীদের সাথে পুলিশ ও সরকারপক্ষের যোগসাজশ থাকার সম্ভাবনার দিকে ইঙ্গিত করে। খুনের অভিযোগে ছ’ জন গ্রেফতার হলেও মাস কয়েক পর সকলেই বেকসুর ছাড়া পেয়ে যায়।

    জম্মুতে পশুপালক জনজাতির উপর আক্রমণ | এপ্রিল ২০১৭, জম্মু ও কাশ্মীর 

    পশুপালক গুজ্জর বক্কারওয়াল সম্প্রদায়চুক্ত একাধিক মানুষ ভেড়া, ছাগল ও গবাদিপশু চরানোর সময় প্রায় ১৫০ জন আক্রমণকারীর হাতে আক্রান্ত হন। আক্রমণকারীদের মধ্যে ১১ জনকে গ্রেফতার করার পাশাপাশি ৪ জন পশুপালককে বিনা অনুমতিতে গবাদিপশু নিয়ে যাওয়ার অপরাধে গ্রেফতার করা হয়।

    শিশু অপহরণকারী সন্দেহে ঝাড়খণ্ডে চারজনের উপর আক্রমণ, একজনের মৃত্যু | মে ২০১৭, ঝাড়খণ্ড 

    নঈম শেখ এবং তাঁর বন্ধু সজ্জু, সিরাজ ও হালিম ঝাড়খণ্ডের রাজনগরের মেলায় গবাদিপশু কিনতে যাচ্ছিলেন। কিন্তু রাস্তায় একদল মানুষ তাঁদের শিশু অপহরণকারী সন্দেহে পথ আটকায় এবং নির্মমভাবে মারধোর করে। সেই সময়ে এলাকায় শিশু অপহরণের গুজব রটানো হয়েছিল এবং ঘটনা ঘটার সময় ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ এবং অ্যাসিস্ট্যান্ট সাব-ইন্সপেক্টরের উপস্থিতি সত্ত্বেও উন্মত্ত জনতাকে নিয়ন্ত্রণ করা যায়নি। নঈমের বন্ধুরা প্রাথমিকভাবে পালাতে সক্ষম হলেও শেষ পর্যন্ত নঈমকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়।  

    মহিলাদের শৌচক্রিয়ার ছবি তুলতে বাধা দেওয়ায় খুন | জুন ২০১৭, রাজস্থান 

    রাজস্থানের প্রতাপগড়ে খোলা জায়গায় মহিলাদের শৌচক্রিয়ার ছবি তোলায় বাধা দিতে গিয়ে হিংসার শিকার হলেন জফর খান। স্থানীয় মিউনিসিপালিটির কর্মীরা সরকারী ‘স্বচ্ছ ভারত’ কর্মসূচী ‘সফল’ করার জন্য খোলা জায়গায় শৌচ করেন যাঁরা, তাঁদের লজ্জিত করার পরিকল্পনা করেছিলেন। সেই উদ্দেশ্যেই সকাল সাড়ে ছ’টার সময় বাগওয়াসা কাছি বস্তিতে গিয়ে মহিলাদের ছবি তুলতে শুরু করেন তাঁরা। বাধা দিতে গেলে জফর খানকে প্রবল মারধোর করা হয় এবং জফর খানের মৃত্যু হয়। যদিও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বসুন্ধরা রাজে হত্যার অভিযোগ অস্বীকার করেন। দায়সারাভাবে করা পোস্টমর্টেমের রিপোর্টেও কোনো আঘাতের উল্লেখ ছিল না।

    চলন্ত ট্রেনে কিশোরের ছুরিকাঘাতে মৃত্যু | জুন ২০১৭, উত্তরপ্রদেশ 

    সিট নিয়ে বিবাদের জেরে তরুণ জুনেইদকে ছুরি মারা হল, বেধড়ক পেটানো হল তার ভাইকে। দিল্লী থেকে ঈদের কেনাকাটি করে মথুরাগামী ট্রেনে ফেরার সময়  সময় এই আক্রমণের ঘটনায় জুনেইদ মারা যায়, গুরুতর আহত হয় তার ভাই হাশিম এবং শাকির। আক্রমণের সময় তাদের গোমাংস খাওয়ার জন্যেও অভিযুক্ত করা হয় বলে অভিযোগ। ঘটনায় যুক্ত থাকার অভিযোগে ছ’ জনকে গ্রেফতার করা হয়।

    গরু নিয়ে যাওয়ার ‘অপরাধে’ পশ্চিমবঙ্গে একজনের মৃত্যু । আগস্ট ২০১৭, পশ্চিমবঙ্গ 

    পশ্চিমবঙ্গের জলপাইগুড়ি জেলার বাহোরিয়া গ্রামে পিকআপ ভ্যানে গরু নিয়ে যাওয়ার সময় আনওয়ার হুসেন এবং হাফিজুল শেখ নামে দুই ব্যক্তিকে আক্রমণ করা হয়। হাফিজুল শেখ প্রাণে বেঁচে গেলেও, আনওয়ার হুসেন ঘটনাস্থলেই মারা যান।

    কাশ্মীরে মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে হেনস্থা, মারধোর | অক্টোবর ২০১৭, জম্মু ও কাশ্মীর 

    মহিলাদের বিনুনি কেটে নেওয়ার সন্দেহে ওয়াসিম আহমেদ তান্ত্রে নামে এক মানসিক ভারসাম্যহীন যুবককে কাশ্মীরের সোপোর গ্রামে গাছে বেঁধে নির্মমভাবে মারধোর করা হয়। পড়ে পুলিশ গিয়ে সেই যুবককে উদ্ধার করে।

    উমর খানকে গুলি করে হত্যা । নভেম্বর ২০১৭, উত্তরপ্রদেশ 

    উমর খান এবং তাঁর দুই সহযোগী তাহির ও জাভেদ দৌসা থেকে গবাদিপশু কিনে ফেরার সময় গোবিন্দগড়ের কাছে স্বঘোষিত গোরক্ষকদের আক্রমণের মুখে পড়েন। উমরকে গুলি করে খুন করার পর তার দেহ রেললাইনে ফেলে দেওয়া হয় হত্যার কারণ গোপন করার জন্য। দুই অভিযুক্ত রামভির গুজ্জর এবং ভগবান সিং-কে পড়ে গ্রেফতার করা হয় এবং তারা নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে। অদ্ভুত বিষয় হল, এরপরেও উমর, তাহির ও জাভেদের বিরুদ্ধে গরুপাচারের অভিযোগ দায়ের করা হয়।

    মালদার শ্রমিককে রাজস্থানে কুপিয়ে, পুড়িয়ে খুন | ডিসেম্বর ২০১৭, রাজস্থান 

    পশ্চিমবঙ্গের মালদা জেলার শ্রমিক এবং ঠিকাদার মহম্মদ আফরাজুলকে নির্মমভাবে কুপিয়ে, পুড়িয়ে মারল শম্ভুলাল রেগর নামে এক যুবক, ভাইপোকে দিয়ে ভিডিও রেকর্ডিং করাল গোটা ঘটনা। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়তেই শিউরে উঠল গোটা দেশ। তা সত্ত্বেও গোটা রাজস্থান জুড়ে শুরু হল শম্ভুলালের সমর্থনে সমাবেশ, অর্থসংগ্রহ। ঘৃণার এবং বিদ্বেষের কোন স্তরে এসে আমরা পৌঁছেছি তার সবচেয়ে নিকৃষ্ট উদাহরণ সম্ভবত আফরাজুলের হত্যা এবং তার পরবর্তী ঘটনাপ্রবাহ। 

    মূল লেখা : Citizens for Justice and Peace। অনুবাদ : সুদীপ চক্রবর্তী 

     
     



    Tags
     


    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    You may use these HTML tags and attributes: <a href="" title=""> <abbr title=""> <acronym title=""> <b> <blockquote cite=""> <cite> <code> <del datetime=""> <em> <i> <q cite=""> <s> <strike> <strong>

     



    তথ্য নীতি | Privacy policy

 
Website © and ® by Ebong Alap / এবং আলাপ, 2013-24 | PRIVACY POLICY
Web design & development: Pixel Poetics